Notice Board Please Click to view Class Routine Please Click to view Facilities of Students Please Click to view Lesson Plan Please Click to view
প্রধান শিক্ষকের বানী
শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। কাজেই সবার জন্য শিক্ষা অর্জন করা মানুষের মৌলিক অধিকার। এ অধিকারকে যথাযথভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে বিশ্বের অনেক দেশ আজ উন্নত দেশ হিসেবে উন্নতির চরম শিখরে আরোহণ করেছে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনে সাধ্যমত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যুগের সাথে সংগতিপূর্ণ বিকাশের জন্য আমরা প্রত্যেকেই ভাবি নিজ নিজ সন্তানদের নিয়ে। প্রকৃতির সন্তান মানব শিশুকে পরিশুদ্ধ হতে হয়, পরিপুর্ণ হতে হয় স্বীয় সাধনায়। এ ক্ষেত্রে শিক্ষায় হলো আমাদের মূলমন্ত্র। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি শিক্ষার মৌলিক উদ্দেশ্য হলো আচরণের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন। আর এ লক্ষ্যে তাদেরকে সৃজনশীল, স্বাধীন, সক্রিয় এবং দায়িত্বশীল সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলা। এ জন্য প্রয়োজন যোগ্য শিক্ষকমন্ডলী এবং উপযুক্ত শিক্ষাদান পদ্ধতির সমন্বয়ে একটি শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ। আমি বিনয়ের সাথে দাবী করি জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এসব কিছুর সমন্বয় ঘটানো সম্ভব হয়েছে। শিক্ষার্থীদের মজ্জাগত প্রতিভা সহজে বিকাশের জন্য প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কম্পিউটার শিক্ষা, সাংস্কৃতিক, আনুষ্ঠানিক, খেলাধুলাসহ নানাবিধ শিক্ষা।
জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের কম্পিউটার শিক্ষা ও কম্পিউটার প্রশিক্ষন ব্যাবস্থা খুবই শক্তিশালী যা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।
প্রধান শিক্ষক,
জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।
বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ইতিহাস
বিদ্যালয়টি ১৯৬০ সালের উনিশ জুন তারিখে এক শুভ লগ্নে স্থানীয় কয়েকজন বিদ্যানুরাগীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় গোপীনাথ বর্মন পিতা- স্বর্গীয় গুরুচরন বর্মন ও সুরেন্দ্রনাথ বর্মন পিতা- স্বর্গীয় কেশবলাল বর্মন এর ধর্মর্থে দানকৃত কুড়ি শতাংশ জমির উপর প্রথম যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে ১২/১০/১৯৬১ ও ০৯/০৯/১৬৬৪ খ্রিঃ তারিখের হুকুম দখল আদেশ বলে ছাত্রী নিবাস নির্মান ও সম্প্রসারণ কাজের জন্য যথাক্রমে ১৬(ষোল)ও ২৯(উনত্রিশ) মোট ৪৫(পঁয়তাল্লিশ) শতাংশ জমি প্রাপ্ত হয়। তৎপরবর্তীতে ১৯৬৬ ও ১৯৬৭ সালে ছাত্রী সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে মুল বিদ্যালয় ভবনের সম্প্রসারন প্রয়োজন হলে স্হানীয় জনাব অছিমদ্দিন, জনাব মহাতাব উাদ্দন ও হাজী জনাব মোকলেছার রহমান সর্ব পিতা-মরহুম হাজী রহিম বকস মন্ডল নাম মাত্র মূল্যে ০৬(ছয়) শতাংশ জমি দান করেন।